কুমিল্লায় ২য় রিজিওনাল লিডারশীপ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
এছাড়াও, কুমিল্লা রিজিওন-এর চার দিনব্যাপী ২য় রিজিওনাল লিডারশিপ ক্যাম্প ২০২৪ ২৫ থেকে ২৮ ডিসেম্বর কুমিল্লা হাউজিং এস্টেট স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে আয়োজিত হয়। এই সুবর্ণজয়ন্তী ক্যাম্পে কুমিল্লা, সিলেট ও নোয়াখালী অঞ্চলের ০৮ টি শাখার মোট ৮৮ জন ডেলিগেট অংশগ্রহণ করে।
মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ক্যাম্পের চারটি রেজিমেন্ট-এর নাম চারজন বীরশ্রেষ্ঠের নামে নামকরণ করা হয়।
উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরীর উপদেষ্টা সভাপতি ডা. এন এম শাহজাহান, ডিরেক্টর, কুমিল্লা মেডিকেল সেন্টার (প্রা:) লি. এবং সভাপতি, হাউজিং এস্টেট স্কুল এন্ড কলেজ। প্রেজেন্টেশন ও আলোর ভুবনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আসরের প্রাক্তন প্রধান পরিচালক জাকারিয়া হাবিব পাইলট, এম এ কে শাহীন চৌধুরী, আবরারুল হক ও হুমায়ুন কবীর।
শিশু পার্লামেন্টের স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন প্রধান পরিচালক এ্যাডভোকেট অলি ইব্রাহিম। সমাপনী অধিবেশনে অতিথিদের মধ্যে ছিলেন- ডা. এন এম শাহজাহান- সভাপতি, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী। ডা. সফিকুর রহমান পাটোয়ারী- সহ-সভাপতি, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী, অধ্যক্ষ, সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল। আলহাজ্ব মোহাম্মদ নুর উদ্দিন আহমেদ- সহ-সভাপতি, ফুলকুঁড়ি আসর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ হসপিটাল। আরো উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মুজিবুর রহমান- কোষাধ্যক্ষ, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মডার্ন হসপিটাল। ডা. ফজলুর রহমান মজুমদার- উপদেষ্টা, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী, ডিরেক্টর, কুমিল্লা মেডিকেল সেন্টার। ডা. মোহাম্মদ বেলাল- উপদেষ্টা, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী, ডিরেক্টর, কুমিল্লা মেডিকেল সেন্টার। ডা. জাহাঙ্গীর আলম মজুমদার- উপাধ্যক্ষ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হসপিটাল। ডা. কামাল উদ্দিন- উপদেষ্টা, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী।
আহসান হাবীব- সাবেক সহকারী পরিচালক, ফুলকুঁড়ি আসর কুমিল্লা মহানগরী, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। সাইফুল ইসলাম- প্রধান শিক্ষক, হাউজিং এস্টেট প্রাথমিক বিদ্যালয়। রাশেদা আক্তার- সহকারী প্রধান শিক্ষিকা, হাউজিং এস্টেট স্কুল এন্ড কলেজ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আসরের প্রধান পরিচালক ও ক্যাম্পচিফ সাইফুল ইসলাম। সমাপনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা তাদের বক্তব্যে জাতীয় নেতৃত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এ ধরনের আয়োজনের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং আগামী প্রজন্মের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশে ফুলকুঁড়ি আসরের অবদানের প্রশংসা করেন।
উল্লেখ্য, ৪দিনের এই ক্যাম্প সমূহে শরীরচর্চা ও মাঠের কাজ, হাতে কলমে শিখি, আলোর ভুবন, প্রেজেন্টেশন, মেধা যাচাই, সিভিল ডিফেন্স প্রশিক্ষণ, ফুলকুঁড়ি গেমস প্রতিযোগিতা এবং আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়।